কেরাণীগঞ্জে ক্যারিয়ার উন্নয়ন ও সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মশালা অনুষ্ঠিত।

334
  • নিজস্ব প্রতিবেদন : ঢাকার কেরাণীগঞ্জ মডেল থানাধীন নয়াবাজার ডিগ্রি কলেজে এক ক্যারিয়ার উন্নয়ন ও সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার সকালে ক্যারিয়ার উন্নয়ন ও সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মশালাটি আয়োন করেন নয়াবাজার ডিগ্রি কলেজ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ আব্দুল মালেক মিয়ার সভাপতিত্বেপ্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কেরাণীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা রিনাত ফৌজিয়া। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, জুলাই শহীদদের বিনিময়ে দেশে শান্তি ফিরে এসেছে। এমন পরিবেশে আজ আমরা অনুষ্ঠান করতে পারছি তা তাদেরই অবদান। তাদের এই অবদান অম্লান হয়ে থাকবে। কর্মশালায় উপস্থিত শিক্ষার্থীদেন উদ্দেশ্য বলেন মনের চাহিদা অনুযায়ী জীবনের সফলতা আসে। সেই স্বপ্ন মানুষকে বাচিয়ে রেখে উচ পদে পৌঁছে দেয়। এর জন্য একটি ভাল চাহিদা বা আকাঙ্ক্ষা চয়েস করে তার উপর কঠোর পরিশ্রম করলেই লক্ষ্য মাত্রায় পৌঁছাতে পারা যায়। একজন পথপ্রদর্শক, উপদেষ্টা, বা পরামর্শদাকে মনে লালনপালন করতে হবে । তার অনুকরণ অনুসরণ করেও লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারা যায। সমাজের অবস্থানের জন্য ক্যারিয়ারের একান্ত জরুরি। ক্যারিয়ার না থাকলে জীবন মূল্যহীন হযে পরে। ক্যারিয়ার উন্নয়ন ও সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মশালায় তিনি আরো বলেন সামাজিক জীবনে মানুষকে উদয় হতে হবে। ক্যারিয়ার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মানবিক হওয়ার আহবান জানান।

কর্মশালায় প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন কেরাণীগঞ্জের কৃতি সন্তান আটিবাজার শাখার সোনালীব্যাংক পি এল সি প্রিন্সিপাল অফিসার এম.এ. মারুফ। এসময় অনান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা আব্দুর সাত্তার বেগ, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার ও শাক্তা ইউনিয়নেরদায়িত্বরত প্রশাসক হালিমা আক্তার, বিদ্যাপিটটির গর্ভনিং বডির চেয়ারম্যান জাকারিয়া হাবীব, মডেল থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাজী শামীম হাসান, শাক্তা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো মিজানুর রহমান মিজান, ঢাকা জেলার যুবদল নেতা মো মাসুদ রানা প্রমূখ।
সভাপতির সমাপনী বক্তব্যে নয়াবাজার ডিগ্রি কলেজেের অধ্যক্ষ আব্দুল মালেক মিয়া বলেন, পরিশ্রমই শুভাগ্যের চাবিকাঠি। আমি সব ভাল শিক্ষার্থীদের বিজয়ী হতে দেখিনি, কিন্তু কোন পরিশ্রমীকে বিফল হতে দেখিনি। তাই উপস্থিত শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম করার আহবান জানান। কর্মশালাটি সঞ্চালনায় ছিলেন শহিদুল ইসলাম রাজু।